These days, IP cameras for security are widely used due to their simple setup, excellent image quality, and easy access through apps or software. IP cameras are a security option that can keep thieves and robbers out of your house, workplace, and business. Because users can access an IP camera from anywhere in the world, they are the best security cameras available. This is because IP cameras use WiFi or a local network to send and receive video data over the internet or a network IP. As a result, another name for them is Network Cameras.

In Bangladesh, Jorbijor gives you the best quality latest IP Cameras from brands like Hikvision, Dahua, Ezviz, and V380 Pro at the best price.

Latest IP Camera Price list in BD

• EZVIZ CS-C6N Wi-Fi PT IP Camera- 3500 BDT
• Hikvision EZVIZ CS-H6C 360° Pan & Tilt Smart Home Security Camera- 2700 BDT
• Dahua imou Ranger 2 IP Camera- 2700 bdt
• Dahua imou Rex 4MP Dome WIFI IP Camera- 6000 BDT
• Hikvision EZVIZ CS-C3N-A0-3G2WFL1 2.0MP Wi-Fi IP Camera- 5400 BDT
• Hikvision EZVIZ CS-C3N 2.0MP Wi-Fi IP Camera- 5500 BDT
• Outdoor Wireless PTZ Camera- 3500 BDT
• Dahua HAC-B1A51P 5MP HDCVI IR Bullet Camera- 2250 BDT
• Hikvision EZVIZ CS-C3N 2.0MP Wi-Fi IP Camera- 5500 BDT
• Angry Birds Wifi IP Camera- 2600 BDT

Buy IP Cameras from Jorbijor

Jorbijor gives you the latest IP Cc Camera at a low price In Bangladesh. We have the latest, security cameras, laptops, smart switches, smart sockets, and Computer Accessories available for sale. Visit our online shop or our retail shop to buy an IP camera. Our retail shop is located at House-20, Road-9, Sector-11, Uttara, Dhaka-1230, and Bangladesh.

 

 

 

 

 

Unlocking Intelligent Surveillance: Presenting the V380 Pro App for V380 IPC WiFi IP CC Camera

Enhance your surveillance journey with the V380 Pro app, meticulously crafted for seamless integration with the V380 IPC WiFi IP CC Camera. This groundbreaking app brings ease and authority to your fingertips, converting your smartphone into a commanding hub for all your security requirements.

Key Features of the V380 Pro App:

1. User-Friendly Interface: The V380 Pro app flaunts an intuitive interface, ensuring effortless navigation for users of all levels. Controlling your V380 IPC WiFi IP CC Camera is now as simple as a few taps on your mobile device.

2. Real-Time Monitoring: Revel in real-time surveillance with the live streaming feature. Stay linked to your surroundings from any location, at any time, with just a few taps on your mobile device.

3. Two-Way Communication: The app facilitates two-way communication, enabling you to converse through your V380 IPC WiFi IP CC Camera. This interactive feature adds an extra dimension of functionality to your surveillance setup.

4. Playback and Footage Storage: Access recorded footage effortlessly through the app's playback feature. The V380 Pro app ensures convenient storage and retrieval of your security footage, providing peace of mind.

5. Remote Control: Assume complete control of your V380 IPC WiFi IP CC Camera from a distance. Adjust settings, tilt, pan, or zoom to achieve the desired view. The app's responsive controls make managing your camera's functions a breeze.

6. Alerts and Notifications: Stay in the know with instant alerts and notifications. The V380 Pro app dispatches timely notifications in case of motion detection or other security triggers, ensuring you're always informed.

7. Compatibility: The V380 Pro app is crafted for extensive compatibility, supporting both Android and iOS platforms. Download the app from your respective app store for a seamless connection to your V380 IPC WiFi IP CC Camera.

How to Acquire the V380 Pro App:

• For Android Users: Head to the Google Play Store, search "V380 Pro," and click "Install."

• For iOS Users: Open the App Store, search "V380 Pro," and tap "Get" to download the app.

Experience Intelligent Security: The V380 Pro app elevates the capabilities of your V380 IPC WiFi IP CC Camera, delivering a comprehensive solution for intelligent and efficient surveillance. Download the app today and unlock a new realm of security control.

Note: The V380 Pro app is designed exclusively for use with the V380 IPC WiFi IP CC Camera. Ensure compatibility with your device before downloading.

 

Exploring V380: Your Complete Guide to Surveillance

Embark on a journey into the realm of smart surveillance with the V380 app. Whether you are a novice or a seasoned user, this comprehensive guide will walk you through the essential aspects of the V380 app, ensuring you harness the full potential of this advanced surveillance tool.

• V380 App Download: Begin your surveillance venture by downloading the V380 app. For Android users, visit the Google Play Store, search for "V380," and click on "Install." iOS users can find the app in the App Store, search for "V380," and tap "Get" to download.
• V380 Pro Version: Discover the enhanced features of the V380 Pro version. This upgraded edition offers additional functionalities and a refined user experience. Ensure you explore the possibilities that V380 Pro brings to the table.
• V380 Apk: For users preferring manual installations, the V380 Apk provides an alternative method. Download the APK file from a reliable source, and follow the installation instructions to set up the V380 app on your device.
• V380 App for Smart TV: Extend your surveillance experience by installing the V380 app on your smart TV. Navigate to the app store on your smart TV, search for "V380," and follow the on-screen instructions for installation.
• V380 Pro Free Download: Access the V380 Pro version without any cost. Visit the app store on your device, search for "V380 Pro," and click on "Download" to enjoy the premium features without additional charges.
• V380 Pro Online Access: Experience the convenience of online access with V380 Pro. Once installed, log in to your V380 Pro account to remotely monitor your surveillance cameras from anywhere with an internet connection.
• V380 Camera Setup: Ensure a seamless V380 camera setup for optimal performance. Follow the camera's user manual or in-app instructions to configure and position your cameras effectively.
• V380 Pro Login: Login to your V380 Pro account to unlock a lot of features. Use your registered credentials to access live footage, Playback recordings, and customize your surveillance settings.

Empower your surveillance setup with the V380 app. From basic installations to advanced configurations, this guide equips you with the knowledge to make the most out of your V380 experience. Elevate your security game with V380 today!

বাল্ক এসএমএস কি? একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য বাল্ক এসএমএস কেন দরকার?

বাল্ক এসএমএস মেসেজিং হল এক সাথে একাধিক প্রাপককে বিপুল সংখ্যক এসএমএস বার্তা পাঠানোর প্রক্রিয়া। এটি সাধারণত একটি এসএমএস গেটওয়ে বা এসএমএস পরিষেবা প্রদানকারী ব্যবহার করে বা করা হয় যারা একটি ওয়েব-ভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম বা ব্যবসা বা ব্যক্তিদের জন্য বাল্ক বার্তা পাঠানোর জন্য একটি API বা ওয়েবসাইট প্যানেল প্রদান করে।

বাল্ক এসএমএস মেসেজিং প্রায়শই প্রচারমূলক বা তথ্যমূলক উদ্দেশ্যে ব্যবসা এবং প্রতিষ্ঠান দ্বারা ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ব্যবসাগুলি তাদের গ্রাহকদের বিপণন বার্তা, ডিসকাউন্ট অফার, ইভেন্ট অনুস্মারক এবং অন্যান্য ধরনের যোগাযোগ পাঠাতে বাল্ক এসএমএস ব্যবহার করতে পারে। উপরন্তু, সংস্থাগুলি তাদের সদস্য, কর্মচারী বা স্টকহোল্ডারদের জরুরী সতর্কতা, বিজ্ঞপ্তি বা আপডেট পাঠাতে বাল্ক এসএমএস ব্যবহার করতে পারে। কেননা এই প্ল্যাটফরম ব্যবহার করে একটি মাত্র ক্লিকেই বিপুল সংখ্যক এসএমএস পাঠানো সম্ভব। এছাড়াও এটি খুবই সাশ্রয়ী।

বাল্ক এসএমএস মেসেজিং দ্রুত এবং সাশ্রয়ীভাবে বিপুল সংখ্যক মানুষের কাছে পৌঁছানোর একটি কার্যকর উপায়। বার্তাগুলিকে ব্যক্তিগতকৃত করার এবং নির্দিষ্ট গোষ্ঠীগুলিকে লক্ষ্য করার ক্ষমতা সহ, ব্যবসা এবং সংস্থাগুলি তাদের দর্শকদের সাথে ব্যস্ততা বাড়াতে এবং যোগাযোগ উন্নত করতে পারে।

একটি ব্যবসা প্রতিশঠানের জন্য বাল্ক এসএমএস পরিষেবা প্রয়োজন তা জানে নেওয়া যাকঃ

বৃহৎ শ্রোতাদের কাছে পৌঁছান: বাল্ক এসএমএস পরিষেবাগুলি ব্যবসাগুলিকে একযোগে প্রচুর সংখ্যক প্রাপককে বার্তা পাঠাতে দেয়৷ এর মানে হল যে ব্যবসাগুলি দ্রুত এবং সহজেই একটি বিস্তৃত দর্শকদের কাছে পৌঁছাতে পারে, এটি গ্রাহক, ক্লায়েন্ট বা কর্মচারীদের সাথে যোগাযোগ করার একটি কার্যকর উপায় করে তোলে।

খরচ-কার্যকরিতা: টিভি, রেডিও বা প্রিন্ট মিডিয়ার বিজ্ঞাপনের মতো অন্যান্য বিপণন চ্যানেলের তুলনায়, বাল্ক এসএমএস পরিষেবাগুলি তুলনামূলকভাবে খুবই সাশ্রয়ী। ব্যবসাগুলি কম অর্থ খরচের মাধ্যমে একটি বৃহৎ ক্রেতাদের কাছে পৌঁছাতে পারে, এটিকে ছোট এবং মাঝারি আকারের ব্যবসার জন্য একটি সাশ্রয়ী বিকল্প হিসাবে তৈরি করে৷

সঠিক ক্রেতার কাছে পৌঁছানোর হার: এসএমএস বার্তা পড়া বা সঠিক ভাবে সঠিক ক্রেতার কাছে পৌঁছানোর হার অনেক বেশি, 90% এর বেশি বার্তাগুলি প্রাপ্তির কয়েক মিনিটের মধ্যে পড়ে ফেলেন । এর মানে হল যে ব্যবসাগুলি নিশ্চিত হতে পারে যে তাদের বার্তাগুলি তাদের লক্ষ্য দর্শকদের দ্বারা দেখা হচ্ছে।

ব্যক্তিগতকৃত বার্তা: বাল্ক এসএমএস পরিষেবাগুলির সাথে, ব্যবসাগুলি পৃথক প্রাপকদের জন্য তাদের নাম, ক্রয়ের ইতিহাস, বা অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য অন্তর্ভুক্ত করে এসএমএস ব্যক্তিগতকৃত করতে পারে৷ এটি প্রাপকের কাছে বার্তাটিকে আরও আকর্ষক এবং প্রাসঙ্গিক করে তোলে, তাদের পদক্ষেপ / সেবা / পণ্য ক্রয়ের নেওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে৷

ব্যবহার করা সহজ: বাল্ক এসএমএস পরিষেবাগুলি ব্যবহার করা সহজ, বেশিরভাগ প্রদানকারী ওয়েব-ভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম বা API প্যানেল প্রদান করে যা ব্যবসাগুলিকে দ্রুত এবং সহজে বার্তা পাঠাতে দেয়৷ এর মানে হল যে ব্যবসাগুলি বার্তা পাঠানোর প্রযুক্তিগত বিবরণ সম্পর্কে উদ্বিগ্ন হওয়ার পরিবর্তে দুর্দান্ত সামগ্রী তৈরিতে ফোকাস করতে পারে।

এক কোথায় বলা যায়, বাল্ক এসএমএস পরিষেবাগুলি ব্যবসার জন্য তাদের লক্ষ্য দর্শকদের সাথে যোগাযোগ করার, ব্যস্ততা বাড়াতে এবং বিক্রয় চালানোর জন্য একটি কার্যকর এবং সাশ্রয়ী সমাধান।

বাল্ক এসএমএসঃ

আপনার প্রয়োজন বুঝেই এলো গ্রাহক বান্ধব বাল্ক এসএমএস সলিউশনস।

Above IT নিরাপদ, বিশ্বস্ত ও শক্তিশালী বাল্ক এসএমএস-এর মাধ্যমে আপনার কাঙ্ক্ষিত ক্লায়েন্ট বেইজ গড়ে তুলুন!

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য উচ্চ গতির এসএমএস ভিত্তিক যোগাযোগ সুবিধা দিতে Above IT নিয়ে এলো বাল্ক এসএমএস! এই সার্ভিসে যেকোন প্রতিষ্ঠান তার নিজস্ব অ্যাপ্লিকেশনের সাথে সমন্বয় করে কাঙ্ক্ষিত ব্যবসায়িক বলয়ে দ্রুতগতির এসএমএস ব্যবস্থা চালু করতে পারবে। তাই দারুণ শক্তিশালী এই যোগাযোগ ব্যবস্থাটি আপনার সামগ্রিক ব্যবসায়িক সমৃদ্ধিকে নিশ্চিতভাবেই ত্বরান্বিত করবে।

Above IT'র অন্যতম একটি লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশের প্রযুক্তি মার্কেটে নিজেক "ওয়ান-স্টপ আইটি" হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করা। যাতে আপনাকে বিভিন্ন জায়গায় যেতে বা বিভিন্ন লোককে জিজ্ঞাসা করতে না হয়: আমরা একটি ওয়ান-স্টপ আইটি বেস সার্ভিস প্রদান করি। আর এরই অংশ হিসাবে এলো "Bulk SMS 360" বাল্ক এসএমএস!

বাল্ক এসএমএস-এ যা থাকছে:

একটি ইউজার একাউন্ট সুবিধা।

একবারে ৩ টি এসএমএস বা ৪৫৯টি ক্যারেক্টার পাঠানোর সুবিধা।

একবারে ৫০,০০০টি পুশ এসএমএস পাঠানোর সুবিধা।

ডায়নামিক এসএমএস পাঠানোর সুবিধা।

এপিআই ভিত্তিক সমাধান (ক্লায়েন্ট ডেটাবেইজের সাথে সমন্বিত করে)।

ক্লায়েন্ট পাবে GUI সুবিধা।

যেকোন নম্বরে ফ্ল্যাট ট্যারিফ সুবিধা।

বিরক্ত করবেন না’ (Do Not Disturb) অপশন সমন্বিত।

আপনার ব্যবসার জন্য যেভাবে লাভজনক:

বহুমুখী ব্র্যান্ডিং সুবিধা।

খুবই সাশ্রয়ী ও ফ্ল্যাট ট্যারিফ সুবিধায় ত্বরিত যোগাযোগ।

কোন রকম বিনিয়োগ ছাড়াই দারুণ ব্যয় সংকোচন সমাধান।

আর এ সবের সামগ্রিক ফলাফল হচ্ছে ব্যবসায়িক দক্ষতা ও সমৃদ্ধি।

আপনার ক্রেতা, গ্রাহক বা এলাকাবাসিকে

স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা।

বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।

ভাষা দিবসের শুভেচ্ছা।

জাতীয় নেতাদের জন্মদিনের শুভেচ্ছা।

রমযান, ঈদ, পূজা ও ফাল্গুন বৈশাখের শুভেচ্ছা, ভয়েস IVR recording ও এসএমএস পাঠানো যাবে।

এছাড়াও আমাদের রয়েছে বিভিন্ন ক্লাব, প্রতিষ্ঠান ও সংঘটনের সদস্যদের নাম্বার তালিকার ডেটাবেস।

সিসি ক্যামেরা কী? জেনে নিন কেন ব্যবহার আপনার জন্য খুবই জরুরী। তাই সিসি ক্যামেরা ব্যবহার ও কেনার আগে কিছু বিষয় আপনার জেনে নেওয়া দরকার। সিসি ক্যামেরা বিলাশিতা নয় এটা অতি জরুরী হয়ে উঠেছে এখন।

আপনার চোখে পড়ে নিশ্চয়ই? ‘এই ভবনটি সিসি ক্যামেরা দ্বারা সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে’ বর্তমানে অফিস কিংবা বাসা-বাড়ির নিরাপত্তার জন্য সিসি ক্যামেরা অন্যতম এক উপায়। সিকিউরিটি গার্ড থাকলেও এখন সিসি ক্যামেরার ওপরই সবাই ভরসা রাখছেন। প্রতিটি রুমেই সিসি ক্যামেরার ব্যবস্থা রাখা যায়। এতে আপনি যে কোনো সময় যে কোনো সময়ের ফুটেজ দেখে নিতে পারবেন। সিসি ক্যামেরার পূর্ণরূপ হচ্ছে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা।

কর্মীদের মনোযোগ বৃদ্ধিঃ সিসি ক্যামেরা কর্মীদের কাজে মনোযোগ বৃদ্ধি করে। কেননা সকল কর্মীদের কাছে তার চাকরি জীবন জীবিকার একটা অবলম্বন। অতএব ছোট বড় কোন ভুলের জন্য সে চাকরি হারাতে রাজি না। আর তাইতো সিসি ক্যামেরা থাকলে কর্মীরা কাজ করে আরও সতর্কভাবে।

অফিস মনিটরিংঃ আপনার অফিস যদি একটু বড় হয় কিংবা অনেকগুলো কামরা বা কয়েক তলা বিশিষ্ট হয় তবে নি:সন্দেহে সিসি ক্যামেরা আপনার জন্য উপকারি। কেননা একমাত্র সিসি ক্যামেরাই পারে আপনার বড় অফিস, মিল বা ফ্যাক্টরিকে আপনার চোখের সামনে এনে দিতে।

বাসা বা রান্নাঘর মনিটরিংঃ বর্তমান সময়ে হরহামেশাই শোনা যায় যে বাসায় পরিচারিকার কাজের ফাঁকির কথা ও রান্না ঘরে জিনিষ খোয়া যাওয়ার কথা। একটি IP Camera (আইপি ক্যামেরা) / Analog Camara (এনালগ ক্যামেরা)/ WiFi IP Camera (ওয়াইফাই আইপি ক্যামেরা) পারে আপনার এই সমস্যার সমাধান হতে। এতে করে বাসা ও রান্নাঘর অনেক নিরাপদ থাকবে জিনিষ হারানোর হয় নাই।

একে ক্লোজ সার্কিট টিভি ক্যামেরা (Closed-circuit television) বা সিসি টিভি (CCTV) ক্যামেরাও বলা হয়। এটি মূলত সচল অবস্থায় সবসময় ভিডিও ধারণ করতে থাকে। এতে মেমোরি থাকা সাপেক্ষে ভিডিও ধারনের সঙ্গে সঙ্গে সংরক্ষণও করে রাখতে পারে। সংরক্ষণের মেয়াদ মেমোরির আকার অনুসারে একদিন থেকে এক বছর বা তারও বেশি সময়ও হতে পারে। সিসি ক্যামেরায় যে ভিডিও ধারণ হয় তা রিয়েল টাইমে টিভি (realtime television),মনিটর বা অন্য যে কোনো ডিসপ্লেতে দেখা যায়।

বর্তমানে বাজারে ইন্টারনেট সুবিধাসহ ওয়াইফাই ক্যামেরা পাওয়া যায়, একে বলে ওয়াইফাই আইপি ক্যামেরা। এর সাহায্যে বিশ্বের যে কোনো স্থানে বসে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সিসি ক্যামেরার ভিডিও দেখা যায়। বাসা বা অফিস এর চারদিকে চারটি সিসি ক্যামেরা লাগালে এক স্থানে বসেই চতুর্দিকে পর্যবেক্ষণ করা যাবে।

নাইট ভিশন এবং কালার ভিশন বর্তমানে দুই ধরনের ক্যামেরা পাওয়া যায়,নাইট ভিশন ক্যামেরা অন্ধকারে সাদাকালো দেখা যায় আর আলোতে কালার দেখা যায়,কালার ভিশন ক্যামেরা অন্ধকার এবং আলো দুটোতেই আপনার কালার দেখা যায়

যদিও সিসিটিভি ক্যামেরা কেনাটা কয়েক বছর পূর্বে একটা ব্যয়বহুল বিষয় ছিল,তবে বর্তমানে এর দাম সাধারণ মানুষের সামর্থ্যের মধ্যে আসায় অনেকেই তাদের ব্যক্তিগত এবং প্রাতিষ্ঠানিক প্রয়োজনে এর ব্যবহার শুরু করেছে। আপনি চাইলেই সিসিক্যামেরা যখন তখন কিনতে পারেন তবে তা যে আপনার মনের মত পারফরম্যন্স দিবে তার নিশ্চয়তা কতটুকু? তাই এটি কেনার আগে কিছু বিষয় বিষয় চিন্তা-ভাবনা করা উচিত যা আপনাকে পরবর্তীতে আফসোস করা থেকে বাঁচাবে। চলুন দেখে কী সেই সকল বিবেচ্য বিষয়।

সিসি ক্যামেরা অনেক ধরনের হয়ে থাকে- IP Camera (আইপি ক্যামেরা) / Analog Camara (এনালগ ক্যামেরা)/WiFi IP Camera (ওয়াইফাই আইপি ক্যামেরা)। ডোম সিসি ক্যামেরা/বুলেট সিসি ক্যামেরা, এটি আবার ২ ধরনের মেটাল ও প্লাস্টিক হয়।

এনালগ ক্যামেরা (Analog Camera) এটি DVR এর মাধ্যমে ভিডিও সংরক্ষিত হয়,এই পদ্ধতিকে ডিজিটাল ভিডিও রেকর্ডার বলে। IP Camara এটি এনভিআর (NVR) এর মাধ্যমে ভিডিও সংরক্ষিত হয় /এই পদ্ধতিকে নেটওয়ার্ক ভিডিও রেকর্ডিং (Network Video Recorder) বলে।

এনালগ ক্যামেরা কি এটি হলো এমন একটি সিস্টেমেটিক (DVR) ডিভিআর, এর মাধ্যমে আমরা সেটাপ করে থাকি,এই ক্যামেরা ইনস্টলেশন করতে হলে আমাদের ডিভিআর ,এবং হার্ডডিক্স ,ভিডিও বেলুন, 12 ভোল্টের এডাপ্টার,ক্যামেরা, লাগবে এবং পরিমাণ মতো আমাদের কেবল নিতে হবে ইন্টারনেট ক্যাবল (RJ45 / Cat6) যাতে করে আমরা ক্যামেরার সাথে ডিভিআর এর সাথে কানেকশন দিতে পারি আর যেকোন মাপের একটি মনিটর হলে আমরা লাইভ ভিডিও দেখতে পারবো এবং ডিভিআর এর সাথে ইন্টারনেট কানেক্ট করলে আমরা যেকোন জায়গা থেকে মোবাইল বা কম্পিউটারের সাহায্যে দেখতে পারব । বিভিন্ন কোম্পানির ডিভিআর এর উপর বিভিন্ন অ্যাপস রিক্রুটমেন্ট হয়ে থাকে ওই নিদৃষ্ট অ্যাপের সাহায্যে আমরা লাইভ ভিডিও রেকর্ড দেখতে পারি।

আইপি ক্যামেরা (IP Camera): সেটআপ করতে যা যা লাগে, শুরুতে আমাদের এনবিআর (NVR) নিতে হবে, তারপর আমাদের পিওই সুইচ (POE Switch) নিতে হবে, ক্যামেরা নিতে হবে, ইন্টারনেট ক্যাবল নিতে হবে,পিওই সুইচ ব্যবহার না করলে নরমাল সুইচ ব্যবহার করলে আলাদা পাওয়ার এটেপটার দিয়ে পাওয়ার দিতে হবে পিওই এই সুইচ, এটি ডাটা এবং পাওয়ার দুটি একসাথে ট্রান্সফার হয়,তাই আলাদা ক্যামেরা তে পাওয়ার দেওয়া প্রয়োজন হয় না।

WiFi IP Camera (ওয়াইফাই আইপি ক্যামেরা): এটি অনেক ধরনের হয়ে থাকে যেমন,ডোম ক্যামেরা এটি 360°1080p Wide হয়ে থাকে এটির আকৃতি গোলাকার। এ ধরনের ক্যামেরা সাধারণত একটি নির্দিষ্ট পরিমাপে 360°1080p Wide ঘুরতে পারে। ডোম ক্যামেরার এতে কথা রেকর্ডিং হবে একদিক থেকে বললে অপরদিকে শোনা যাবে আপনি চাইলে আপনার অফিসের লোকজনের সাথে ক্যামেরামাধ্যমে কথা বলতে পারেন এবং তারা যা বলে তা আপনি স্পষ্ট শুনতে পারেবেন ও দেখতে পারবেন ,এটির ডাটা ট্রান্সফারের জন্য কোনো তারের প্রয়োজন হয় না। তবে ক্যামেরাটি সচল রাখতে পাওয়ার ক্যাবলের সংযোগ দিতে হবে।

ওয়াইফাই আইপি বুলেট ক্যামেরা /এটি আপনার বাসা বা অফিসের নির্দিষ্ট একটি জায়গায় লাগিয়ে রাখলে একটি মেমোরির মাধ্যমে ভিডিও রেকর্ড হয়ে ক্যামেরার ভিতরে জমা থাকবে আপনি চাইলেই ভিডিও মোবাইলের মাধ্যমে এবং কম্পিউটারের মাধ্যমে এর নির্দিষ্ট অ্যাপ আছে, অ্যাপস এর সাহায্য নিয়ে আপনি ভিডিও দেখতে পারবেন,এই ক্যামেরা বিভিন্ন মডেল অনুযায়ী বিভিন্ন প্রকার কাভারেজ দিয়ে থাকে, এটির ডাটা ট্রান্সফারের জন্য কোনো তারের প্রয়োজন হয় না। তবে ক্যামেরাটি সচল রাখতে পাওয়ার ক্যাবলের সংযোগ দিতে হবে।

ডোম ক্যামেরা এই সিসি ক্যামেরাটি বদ্ধ স্থানে ব্যবহার করার জন্য উপযুক্ত। বাসা, অফিস, রেস্তোরাঁর ভেতরে ব্যবহার করা যাবে এ ধরনের ক্যামেরা। আকৃতি গোলাকার। এটি ওয়াইড অ্যাঙ্গেল ভিডিও রেকর্ড করে, তাই এই ক্যামেরা এক রুমে একটি লাগালে পুরা রুম সুন্দর ভাবে কাজ করে এই ক্যামেরায় ভিডিও রেকর্ড করার জন্য ডিভিআর কিংবা এনবিআরের সাথে তার দিয়ে সংযোগ করতে হবে

বুলেট সিসি ক্যামেরা বুলেটের মতো দেখতে হওয়ায় একে বুলেট সিসি ক্যামেরা বলা হয়। এটি সাধারণত রাস্তায় ব্যবহার করা হয়।, এই সিসি ক্যামেরা বাড়ির বাইরে দরজা বা জানালার দেয়ালে কিংবা ছাদ থেকে নিচের দিকে মুখ করে লাগানো যায়। এই ক্যামেরা দিয়ে আপনি বড় হল রুম বা বিভিন্ন কক্ষের খুব সুন্দর ভিডিও রেকর্ড করা যায় ভিতরে দুই ধরনের ক্যামেরা হয় একটি ভয়েস কন্ট্রোল আরেকটি বয়েজ বিহীন,যেটি ভয়েস কন্ট্রোল ওটাতে আপনার ভয়েস রেকর্ড থাকবে , এই ক্যামেরায় ভিডিও রেকর্ড করার জন্য ডিভিআর কিংবা এনবিআরের সাথে তার দিয়ে সংযোগ করতে হবে।

ই মাউন্ট সিসি ক্যামেরা ই মাউন্ট সিসি ক্যামেরার সাহায্যে কোনো স্থানের রিয়েল টাইম ফুটেজ দেখার সময় জুম ইন বা জুম আউট করা যায়। এই ক্যামেরায় বিশেষ ধরনের লেন্স ব্যবহার করা হয়। ৩০/৪০ ফুট দূরবর্তী স্থান পর্যন্ত কাজ করতে পারে এটি।

নাইট ভিশন সিসি ক্যামেরা ইনফ্রারেড প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে এই ক্যামেরায়। ইনফ্রারেড প্রযুক্তির মাধ্যমে এই সিসি ক্যামেরা অল্প আলোতেও ভালো কোয়ালিটির ভিডিও ধারণে সক্ষম। দিনের আলোতে রঙিন এবং রাতে সাদাকালো ভিডিও ধারণ করতে পারে এই ক্যামেরা। সাধারণত ফ্যাক্টরি, গোডাউন যেখানে দিন ও রাত সবময়ই সিসি ক্যামেরার প্রয়োজন এসব স্থানে এই ক্যামেরা বসানো যেতে পারে।

পিটিজি সিসি ক্যামেরা প্যান টিল্ট জুম এর সংক্ষিপ্ত রূপ হচ্ছে পিটিজি। অর্থাৎ এই ক্যামেরায় একই সঙ্গে তিনটি ফিচার কাজ করবে। যে কোনো স্থানের সম্পূর্ণ কভারেজ দিতে সক্ষম এই ক্যামেরা। ম্যানুয়ালি প্যান (ডানে বামে সড়ানো), টিল্ট (উপর নিচ করা), জুম (জুম ইন এবং জুম আউট করা) করা যাবে এর সাহায্যে।

ওয়্যারলেস সিসি ক্যামেরা এই ক্যামেরা সেটআপের সাহায্যে দূরবর্তী স্থানে বসে সিসি ক্যামেরার ভিডিও দেখা যাবে। প্রতিষ্ঠান ভেদে আলাদা আলাদা মডেলের ক্যামেরার ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা স্মার্টফোন অ্যাপও রয়েছে। এটির ডাটা ট্রান্সফারের জন্য কোনো তারের প্রয়োজন হয় না। তবে ক্যামেরাটি সচল রাখতে পাওয়ার ক্যাবলের সংযোগ দিতে হবে।

In today's digital age, having a mobile app is essential for businesses to stay competitive and reach their target audience effectively. However, developing a mobile app requires technical expertise, experience, and knowledge of the latest trends in app development. That's why choosing the right mobile app development company is critical to the success of your app. Here are some essential factors to consider when selecting a mobile app development company:

1. Portfolio:
   A company's portfolio is an excellent way to assess its skills, expertise, and experience in mobile app development. Look for a company that has worked on projects similar to your app idea and has a track record of delivering high-quality, successful apps.
2. Expertise and experience:
   Mobile app development requires specialized skills and expertise. Look for a company that has a team of experienced developers with a deep understanding of various programming languages and frameworks such as Java, Swift, Kotlin, React Native, or Flutter. Also, consider a company's experience in developing apps for different platforms, including iOS, Android, or both.
3. Client references:
   Talk to the company's past clients and ask them about their experience working with the company. This will give you an idea of the company's communication, professionalism, and ability to meet deadlines.
4. Design and user experience:
   A mobile app's design and user experience are critical to its success. Look for a company that has a team of experienced designers who can create visually appealing, intuitive, and easy-to-use apps that meet your business requirements.
5. Communication and project management:
   Clear communication and project management are crucial for the success of any mobile app development project. Look for a company that has a transparent and effective communication process and a project management system in place to keep you informed of the progress and any changes in the project scope.
6. Cost and timeline:
   Finally, consider the company's pricing and timeline. Look for a company that provides a clear and detailed pricing model and a realistic timeline for the project. However, don't base your decision solely on cost, as quality should always be the top priority.

In conclusion, choosing the right mobile app development company can be a daunting task, but considering these essential factors can help you make an informed decision. A reliable and experienced mobile app development company can help you turn your app idea into a successful and profitable reality.

There are several reasons why Bangladeshi small and medium-sized enterprises (SMEs) need a website and should consider starting their business online:
Establish an online presence: In today's digital age, having an online presence is essential for any business not only in Bangladesh's new age needs. A website is the first step towards establishing your SME's presence online, enabling customers to find you easily and learn more about your business.
Reach a wider Consumer/audience: A website allows SMEs to reach a wider audience beyond their local area, potentially expanding their customer base and increasing sales.
Cost-effective marketing: Online marketing is often more cost effective than traditional marketing methods such as print and television advertising. A website provides a platform for SMEs to market their products and services to a larger audience without the high costs of traditional advertising.
Nationwide Increased customer convenience: Online shopping has become increasingly popular over the years, most effectively after COVID-19 and SMEs can tap into this trend by providing customers with the convenience of online ordering, payments, and delivery.
Competitive advantage: Having a website and an online presence can give SMEs a competitive advantage over other businesses that are not online. It can help SMEs differentiate themselves in the marketplace and increase their brand recognition.
Better customer engagement: A website allows SMEs to engage with their customers more effectively by providing them with a platform to ask questions, provide feedback, and interact with the business.
Lastly, having a website and starting a business online can provide SMEs with a range of benefits, including increased visibility, expanded customer reach, and cost-effective marketing.